ক্রমিক | তথ্যের বিবরণ | পরিমাণ |
১ | আয়তন | ২,৮১০ বর্গ কিঃ মিঃ |
২ | জনসংখ্যা |
২২,২৯,৪৬৪ জন, পুরুষ-১১,১১,৩০৬জন, মহিলা-১১,১৮,৩৩৬জন (২০১১ সালের আদম শুমারী অনুযায়ী) |
৩ | উপজেলা |
১০ টি |
৪ | পৌরসভা |
০৫ টি (১.নেত্রকোণা, ২.মোহনগঞ্জ, ৩.দূর্গাপুর, ৪. কেন্দুয়া, ও ৫.মদন)। |
৫ | ইউনিয়ন |
৮৬ টি |
৬ |
সীমান্তফাঁড়ি |
০৮ টি |
৭ | গ্রাম |
২,২৯৯ টি |
৮ |
যোগাযোগব্যবস্থা |
|
ক. রেল পথ | ৬৫ কি. মি. | |
খ. সড়ক পথ | পাকা সড়কঃ ৫৬৬ কিঃ মিঃ,কাঁচা সড়কঃ ১৬৬০ কিঃ মিঃ | |
গ. নদী পথ |
২০০ নটিক্যাল মাইল (প্রায়) |
|
১০ টি উপজেলার মধ্যে ৯ টির জেলা সদরের সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বিদ্যমান আছে। কিন্তু খালিয়াজুরী উপজেলার সাথে জেলা সদরের সরাসরি সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই। |
||
৯ | জেলার সাথে ঢাকার যোগাযোগ |
|
সড়কপথ |
নেত্রকোণো থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ১৬২ কিঃ মিঃ (নেত্রকোণা-ময়মনসিংহ-ঢাকা)। খালিয়াজুরি উপজেলা সদর ব্যতীত অন্যান্য সকল উপজেলা সদর থেকে ঢাকার সাথে সরাসরি বাস সার্ভিস চালু আছে। |
|
রেলপথ |
প্রায় ১৮৩ কিঃ মিঃ। ৩০আগষ্ট ২০১৩ হতে 'হাওড় এক্সপ্রেস' নামে ঢাকা-মোহনগঞ্জ ভায়া নেত্রকোণা রুটে আন্তঃনগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয়েছে। তবে পূর্ব হতেই মোহনগঞ্জ--নেত্রকোণা-ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে মেইল ট্রেন সার্ভিস চালু আছে। এছাড়া প্রতিদিন ময়মনসিংহ-মোহনগঞ্জ ভায়া নেত্রকোণা রুটে ২টি লোকাল ট্রেন সার্ভিস চালু আছে। |
|
১০ | জেলার সাথে উপজেলার (Head Quarter) যোগাযোগ | |
নেত্রকোণা সদর |
১০০মিটার, ৫ মিনিট |
|
বারহাট্টা |
১৬কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-৪০ মিনিট। |
|
আটপাড়া |
১৯কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-৪৫ মিনিট। |
|
কেন্দুয়া |
২৭কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-৪০মিনিট। |
|
মদন |
৩০কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-১ ঘন্টা। |
|
মোহনগঞ্জ |
৩০কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-১ ঘন্টা। |
|
পূর্বধলা |
২০কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-১ ঘন্টা। |
|
দুর্গাপুর |
৪৫কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-২ ঘন্টা। |
|
কলমাকান্দা |
৩৩কিঃ মিঃ, সড়ক পথে যাতায়াতের সময়-২ ঘন্টা। |
|
খালিয়াজুরী |
৫৫.০০কিঃ মিঃ, বর্ষাকালে ইঞ্জিন চালিত নৌকাযোগে ৩.০০ ঘন্টা, শুষ্কমৌসুমে মোটর গাড়ী যোগে ৩.৩০ঘন্টা এবং মোটর গাড়ী, ইঞ্জিন চালিত নৌকা ও পদব্রজে ৪.৩০ ঘন্টা। |
|
১১ | হেলিপ্যাড |
খালিয়াজুরী উপজেলা ব্যতিত সকল উপজেলায় হেলিপ্যাড রয়েছে। |
১২ |
টেলিযোগাযোগব্যবস্থা |
জেলার সকল উপজেলার সাথে ডিজিটাল টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা চালু আছে। |
১৩ |
মোবাইলনেটওয়ার্ক |
জেলার সকল উপজেলা মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত। |
১৪ | ফ্যাক্স |
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় গুলোতে ফ্যাক্স রয়েছে। |
১৫ | কৃষি |
৪,৭৩,০০০.০০ একর |
আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ |
৫১,৩৩১.০০ একর | |
অনাবাদী জমির পরিমাণ |
৬৬,০৬৫.৬৯ একর |
|
খাস জমির পরিমাণ |
কৃষি-৩৫৯৮৩.৮৭ একর, অকৃষি- ১৭১৫৭.১৩ একর। বন্দোবস্তযোগ্য খাস জমির পরিমাণ- ২৩০২৭.২৮(কৃষি), ৩০৪.৮২(অকৃষি)। | |
১৬ |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান |
|
মহাবিদ্যালয় |
২৭টি (সরকারী ৩টি এবং বেসরকারী ২৪টি) |
|
শিক্ষক প্রশিক্ষণ মহাবিদ্যালয় |
০১টি | |
উচচ বিদ্যালয় |
১৮৭টি (সরকারী ৬টি এবং বেসরকারী ১৮১টি) |
|
জুনিয়র স্কুল |
৫৯টি |
|
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় |
৬৩০টি |
|
বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয় |
৪৬৩টি |
|
বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় |
১৪৪টি |
|
ইংরেজী মাধ্যম প্রাঃ বিদ্যালয় |
০১টি |
|
কারিগরী প্রতিষ্ঠান |
০২টি (সরকারী ১টি এবং বেসরকারী ১টি) |
|
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র |
১টি | |
মাদ্রাসা |
৩১০টি(কামিল-০১টি,ফাযিল-৯টি,আলিম-১৪টি, দাখিল-৫৯টি এবংএবতেদায়ী-২২৭টি) |
|
সরকারীশিশু পরিবার (বালক) |
০১টি |
|
এতিমখানা |
০৫টি |
|
উপজাতীয় কালচালার একাডেমী |
০১টি |
|
পাবলিক লাইব্রেরী-কাম-অডিটরিয়াম |
০৬টি |
|
১৭ |
চিকিৎসাঃ |
|
আধুনিক সদর হাসপাতাল |
০১টি |
|
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্স |
০৯টি | |
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র |
৬২টি |
|
মাতৃসদনও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র |
০১টি |
|
কমিউনিটি ক্লিনিক | ২৪৪ টি | |
১৮ | অন্যান্য | |
প্রেস |
২২টি |
|
বি,জি,বি ব্যাটালিয়ন হেড কোয়ার্টার |
০১টি |
|
টেলিফোন অফিস |
১০টি |
|
সাধারণ পাঠাগার |
০২টি |
|
এল,এস,ডি গোডাউন |
১৫টি |
|
এফ,এস, গোডাউন |
৩০টি |
|
স্টেডিয়াম |
০১টি |
|
জেলা হিসেবে শুভ উদ্বোধন |
১ ফেব্রুয়ারী ১৯৮৪ খ্রিঃ। |
|
১৯ | দর্শনীয় স্থান | বিজয়পুর পাহাড়ে চিনামাটির নৈসর্গিক দৃশ্য, দূর্গাপুর। |
টংক আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ, দূর্গাপুর। | ||
রাণীখং মিশন টিলাতে ক্যাথলিক গির্জা, দূর্গাপুর। | ||
বিরিশিরি কালচারাল একাডেমী, দূর্গাপুর। | ||
কমলা রাণীর দীঘি, দূর্গাপুর। | ||
কথিত নইদ্যা ঠাকুরের ভিটা, দূর্গাপুর। | ||
রাশমণি স্মৃতি সৌধ, দূর্গাপুর। | ||
লেগুরা, চেংটি, গোবিন্দপুরের পাহাড়ের নৈসর্গিক দৃশ্য, কলমকাকান্দা। | ||
সাত শহীদের মাজার, কলমকাকান্দা। | ||
হযরত শাহ সুলতান কমরউদ্দিন রুমী (রাঃ)-এঁর মাজার শরীফ, নেত্রকোণা সদর। | ||
রোয়াইলবাড়ীর পুরার্কীতি, কেন্দুয়া। | ||
২০ | সমস্যা |
নেত্রকোণা শহরের যানজট নিরসন কল্পে মোহনগঞ্জ-ঢাকা সড়কে কোন বাইপাস সড়ক নেই। |
নেত্রকোণা পৌরসভাস্থ মগড়া নদীর উপর নির্মিত মোক্তারপাড়া ব্রীজটি অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। |
||
নেত্রকোণার বিস্তৃত হাওরাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল নয়। |
||
নেত্রকোণা-কেন্দুয়া, নেত্রকোণা- পূর্বধলা, এবং নেত্রকোণা- কলমাকান্দা রাস্তার বেহাল অবস্থা। |
||
২১ | সম্ভাবনা |
সিরামিকও কাঁচশিল্পের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত সাদামাটি ও কাঁচবালি হিসেবে দূর্গাপুরে পাওয়া যায়, যা দিয়ে দূর্গাপুরে সিরামিক কাঁচশিল্প স্থাপনের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। |
পর্যটন শিল্পের বিকাশে দুর্গাপুরের বিজয়পুর, বিরিশিরি, কলমাকান্দার লেঙ্গুরা এবং কেন্দুয়ার রোয়াইলবাড়ীতে অবস্থিত মোগল স্থাপত্যকে কেন্দ্র করে পর্যটন কেন্দ্র গড়েতোলা যেতে পারে। |
||
বিজয়পুর স্থলবন্দরের কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধিসহ জেলায় কর্মসংস্থান ও ব্যবসা বাণিজ্য প্রসারের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। |
||
হাওরবাওর বেষ্টিত ভাটি অঞ্চল হওয়ায় মিঠা পানির মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধিসহ মাছের অভয়াশ্রম সৃষ্টির ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস